Description
বিভিন্ন মধুতে (honey) ভরপুর বাজারে, পিওর রেডিয়েন্স নেক্টার বোরোই মধু তার আপোষহীন গুণমান, নৈতিক সোর্সিং এবং ক্রেতাদের কল্যাণের প্রতিশ্রুতির প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। রন্ধনসম্পর্কীয় সৃষ্টিগুলিকে উন্নত করুন এবং এই একচেটিয়া এবং অসাধারণ বরই মধুর সাথে এমন একটি সুস্থতা ভ্রমণ শুরু করুন যা আগে কখনও করেননি।
উপকারিতা
ইউনিক টেস্ট
👉 বরই ফুলের মধুর স্বাদ স্বতন্ত্র, সমৃদ্ধ এবং অনন্য।
👉 প্রচলিত মধুর তুলনায় একটি প্রিমিয়াম স্বাদ পাওয়া যায়।
উচ্চ পুষ্টিমান:
👉ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্য-উন্নয়নকারী বৈশিষ্ট্যে পরিপূর্ণ মধু।
👉স্বাস্থ্য-সচেতন ভোক্তাদের কাছে আবেদন যারা তাদের মিষ্টিতে পুষ্টির সুবিধা চান।
প্রাকৃতিক মিষ্টি:
👉 বিশুদ্ধ এবং বিএসটিআই গাইডলাইন অনুযায়ি প্রক্রিয়াকৃত, ফলে ফেনা হবে না।
👉 মধুর মিস্টতা বাড়াতে কোন কৃত্রিম অ্যাডিটিভস নাই।
মধু সংগ্রহ:
👉 ঐতিহ্যগত, টেকসই, পদ্ধতির মাধ্যমে প্রশিক্ষিত মৌয়ালরা মধু সংগ্রহ করে।
👉 নৈতিক এবং পরিবেশগতভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ পণ্য উপায়ে মধু সংগৃহীত।
স্থানীয় সোর্সিং:
👉 নির্দিষ্ট অঞ্চলে বরই ফুল এর বাগানে বাক্স বসানো হয় এবং মধু সংগ্রহ করা হয়।
👉স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এই মধু এলাকার চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সারা দেশের মধুর চাহিদা পূরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
বহুমুখী রান্নার ব্যবহার:
👉 ডেজার্ট আইটেমে ইউনিক স্বাদ আনতে মধু আদর্শ ভূমিকা পালন করে, চিনির বিকল্প হিসাবে।
👉 বাসায় আসা মেহমানদের অনন্য এবং বহুমুখী স্বাদের খাদ্য পরিবেশনের মাধ্যমে আপনি প্রসংসায় ভূষিত হবেন।
ভেজাল মধু (honey)চেনার উপায় কি কি
মধুতে সাধারণত যেসব ভেজাল মেশানো হয় তার মধ্যে কয়েকটি হলো:
চিনি: এটি সবচেয়ে সাধারণ ভেজাল। চিনি মেশালে মধুর পরিমাণ বেড়ে যায় এবং এর দামও কম হয়। কিন্তু এর ফলে মধুর পুষ্টিগুণ অনেক কমে যায়।
গ্লুকোজ: গ্লুকোজও মধুতে ভেজাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি মধুকে পাতলা করে এবং এর স্বাদও পরিবর্তন করে।
শিরা: গুড় বা চিনির শিরা মধুতে মেশালে মধু ঘন দেখায়। কিন্তু এটি মধুর পুষ্টিগুণ নষ্ট করে।
পানি: পানি মেশালে মধুর পরিমাণ বেড়ে যায়। কিন্তু এটি মধুকে পাতলা করে এবং এর স্বাদও নষ্ট করে।
কৃত্রিম মিষ্টান্ন: কৃত্রিম মিষ্টান্ন মেশালে মধুর মিষ্টি স্বাদ বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
অন্যান্য: এছাড়াও, মধুতে রং, সুগন্ধি, এবং অন্যান্য রাসায়নিকও মেশানো হতে পারে।
মধু (honey)কেনার সময় সতর্কতা:
- খোলা মধু না কেনাই ভালো। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বোতলজাত মধু পাওয়া যায়। বোতলজাত মধু কেনার সময় ব্র্যান্ড এবং মধুর বিশুদ্ধতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন।
- মধুর দাম খুব কম হলে সন্দেহ করা উচিত। কারণ, খাঁটি মধুর দাম বেশি হয়।
- মধু কেনার আগে মধু সম্পর্কে ভালো করে জেনে নিন।
মধুতে ভেজাল থাকলে ক্ষতি:
- মধুর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়।
- শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
- মধুর স্বাদ ও গন্ধ নষ্ট হয়।
তাই, মধু কেনার সময় সতর্ক থাকুন এবং খাঁটি মধু কিনুন।
ভেজাল মধু (honey) চেনার কিছু সহজ উপায়:
১. পানিতে পরীক্ষা:
- এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু ছেড়ে দিন।
- খাঁটি মধু পানিতে মিশে না, বরং ছোট ছোট পিণ্ডের মতো গ্লাসের তলায় চলে যায়।
- ভেজাল মধু পানিতে দ্রুত মিশে যায়।
২. আগুনে পরীক্ষা:
- একটি কাঠি বা কটন বাডে মধু মাখিয়ে আগুন ধরিয়ে দিন।
- খাঁটি মধু সহজে আগুন ধরে এবং দীর্ঘক্ষণ জ্বলে।
- ভেজাল মধুতে পানি থাকায় আগুন ধরে না, অথবা দ্রুত নেভে যায়।
৩. ঘনত্ব পরীক্ষা:
- খাঁটি মধু বেশ ঘন ও আঠালো হয়।
- ভেজাল মধু পাতলা ও সহজে ছড়িয়ে পড়ে।
৪. স্বাদ পরীক্ষা:
- খাঁটি মধুর স্বাদ মিষ্টি ও সুগন্ধযুক্ত।
- ভেজাল মধুর স্বাদ কৃত্রিম ও টকটকে হয়।
৫. ফেনা পরীক্ষা:
- খাঁটি মধুতে ফেনা হয় না।
- ভেজাল মধুতে ফেনা দেখা যায়।
৬. বাজার পরীক্ষা:
- পরিচিত ও বিশ্বস্ত বিক্রেতার কাছ থেকে মধু কিনুন।
- বাজারে অস্বাভাবিকভাবে কম দামে বিক্রি হওয়া মধু সন্দেহজনক হতে পারে।
৭. ল্যাবরেটরি পরীক্ষা:
- সবচেয়ে নির্ভুল উপায় হলো ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা।
মনে রাখবেন:
- উপরোক্ত পরীক্ষাগুলো সবসময় ১০০% নির্ভুল নাও হতে পারে।
- সন্দেহ হলে একাধিক পরীক্ষা করে দেখুন।
- ভেজাল মধু স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
কিছু টিপস:
- মধু কেনার সময় বিক্রেতার কাছে মধুর উৎস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন।
- স্থানীয় মৌমাছি পালনকারীদের কাছ থেকে মধু কিনতে পারেন।
- বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মধু পাওয়া যায়। ব্র্যান্ড সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে মধু কিনুন।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনাকে খাঁটি মধু চেনাতে সাহায্য করবে।
Moazzem –
Just got the honey. Open and taste it. It’s pure and tasty. Thanks
Samsun –
Khub test. Thank you
Anwar hosen –
Notun test pelam. Bes valo silo