মধুতে (honey) সাধারণত যেসব ভেজাল মেশানো হয় তার মধ্যে কয়েকটি হলো
চিনি: এটি সবচেয়ে সাধারণ ভেজাল। চিনি মেশালে মধুর (honey) পরিমাণ বেড়ে যায় এবং এর দামও কম হয়। কিন্তু এর ফলে মধুর পুষ্টিগুণ অনেক কমে যায়।
গ্লুকোজ: গ্লুকোজও মধুতে ভেজাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি মধুকে পাতলা করে এবং এর স্বাদও পরিবর্তন করে।
শিরা: গুড় বা চিনির শিরা মধুতে মেশালে মধু ঘন দেখায়। কিন্তু এটি মধুর পুষ্টিগুণ নষ্ট করে।
পানি: পানি মেশালে মধুর পরিমাণ বেড়ে যায়। কিন্তু এটি মধুকে পাতলা করে এবং এর স্বাদও নষ্ট করে।
কৃত্রিম মিষ্টান্ন: কৃত্রিম মিষ্টান্ন মেশালে মধুর মিষ্টি স্বাদ বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
অন্যান্য: এছাড়াও, মধুতে রং, সুগন্ধি, এবং অন্যান্য রাসায়নিকও মেশানো হতে পারে।
মধুতে ভেজাল থাকলে ক্ষতি:
- মধুর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়।
- শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
- মধুর স্বাদ ও গন্ধ নষ্ট হয়।
তাহলে উপায় কি ?
মধু কেনার সময় সতর্কতা:
- খোলা মধু না কেনাই ভালো। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বোতলজাত মধু পাওয়া যায়। বোতলজাত মধু কেনার সময় ব্র্যান্ড এবং মধুর বিশুদ্ধতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন।
- মধুর দাম খুব কম হলে সন্দেহ করা উচিত। কারণ, খাঁটি মধুর দাম বেশি হয়।
- মধু কেনার আগে মধু সম্পর্কে ভালো করে জেনে নিন।
ভেজাল রোধে আমাদের উদ্দোগ সমূহ
মধুর ল্যাব পরীক্ষা (পোলেন)
মাইক্রোস্কপিক স্লাইডের মাধ্যমে মধুর পোলেন দেখা হচ্ছে।